শতরুপা বাংলা
- shanto baidya - নিজে লিখেছি ১৯-০৪-২০২৪

রুপ তোমার সবুজ শ্যামলা ,শীতে কুয়াশার ভোর ,
আজান শুনিয়া গৃহবদু দিয়াছে খুলি দোর ।
প্রভাতে জাগিয়া রাখাল ,নিজে লয়াছে সাজিয়া ,
ঘরে বাঁধা গরু সব দিয়াছে ছারিয়া ।
কাঁধে করি লাঙ্গল ,হাতে নিয় জোয়ালটা ,কৃষকে মাঠে যায় কেঁটে সারা দিনটা ।
লাঙ্গলে কাঁটিয়া মাটি , বীজ করিয়া চাষ ,
পরিষ্কার করিয়া রাখিয়াছে জমির চারপাশ।
গেরস্তের মেয়ে উঠি ,
গৃহে যেন দিয়াছে ফুল ফুটি ,
মেয়ে রুপবতী তার যৌবন যেন উঠি উঠি ।
মেয়ে সখিগণ সহিতে ,
গিয়েছে পুষ্প কাননে ,
বাগান আজি যেন উত্তাল ফুলের উত্‍পাতে ।
মনে হয় বসন্ত কাল , নামিয়ে দিয়েছে পাল ,
আজ যেন ফুটে উঠছে ফুলের সকাল ।
দিনের শেষ প্রহরে ,
বসিয়া নদীর তিরে , অপরুপ রুপে সাজিয়াছ নদী চাহে ফিরে ফিরে ।
তটে আনিয়া নৌকা ,বাঁধি থইয়াছে মাঝি ,
দূরদেশ যেতে হবে তাই মাঝি লইয়াছে সাঁজি ।
দিনের সোনালী আলোয় ,
রাতের স্নিগ্ধ আভায় ,
বট বৃক্ষের শীতল ছায়া দিন কেঁটে যায় ।
রক্তিম সূয্য উদিত হল ,
আজ প্রাভত কালে ,
জেলে ভাল বড় মাছ ফেলেছে তার জালে ।
কোন এক বৃদ্ধ ,
শূন্য হাতে ক্ষুণ মনে রহেছে দাড়িয়ে,
বাংলার রুপ হেরি দিচ্ছে আঁখি ভরিয়ে।
গাছে বসে কাক,
বলছে ডাক দিয়ে,
দেখিতে দে বাংলার রুপ মোরে দিসনা তাড়িয়ে।(সংক্ষিপ্ত)

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 1টি মন্তব্য এসেছে।

shanto
১২-০৯-২০১৫ ০৯:৩১ মিঃ

La go.