গুরুজীর ধর্ম
- আব্দুল আহাদ ২৫-০৪-২০২৪

আমি বাঁধা ডিঙ্গে যেতে ছিলাম ওর ধারে ,
সে যে মুর্খ অজ্ঞ কারে দে স্থান ধারে,
গাজা হুক্কার দুর্গন্ধে কে যায় তর ধারে,
গোফে লালসালুতে মরদুদ এসে ধারে ।
জানি জানি জানি ঐ মূর্খ গোফ ওয়ালার বানী ।
কিতাব অাছে লক্ষ খানি কোরঅান হাদিস কি ?
গোপন অাছে সত্তর হাজার তিরিশ অধ্যায় কি ?
মুর্শিদ অামার কান্ডারী খাজা সবই শরিয়ত কি ?
দিলে দিলে নামায পড়ি মসজিদ আবার কি ?
ছি ছি ছি মূর্তি কবর খানকা তাহার পুঁজি ।
দলে দলে এসে মূর্খ অদম বলে তারে গুরুজী !
হাস মুরগি গরু ছাগল শিরনি কদম চুয়ে বলে বাবাজী !
রোগ আরুগ্যে ভাগ্য নিরুপনে বলে কান্ডারী ।
নয় নাস্তিক আস্তিক লোকে বলে সন্ন্যাসী।
কোন সে তন্ত্রমন্ত্র মূলনীতি জানতে ছিলাম আমি ।
বৎস ধন্য হয় মুর্শিদ শুধা অর্জনে মুরিদ অলংকার !
গুরুস্নেহে মুক্তিস্নান সুধী মহাপ্রলয় উদ্ধারকার্য হবে সমাধান।
জ্ঞানর্গবে গুরু মহামতি সব ছাড়ে কর তাহার আরতি,
হৃদয় ধর্মের সাধনাতে গুরু দীক্ষা অর্জন কর বৎস হে ।
আমি নির্বাক নিস্থব্ধ শুনিয়া তাহার ভ্রান্ত বানী।
থাকিতেন যদি ওমর হায়দার বিশ্বনবী,
গর্দান তাহার উড়াইয়া দিতেন ধারালো তরবারিদি।
হে মানব সন্তান শূণ্য হস্থের মুশিরক ঐ খাদিম বেইমান।
ধর্মকর্ম কি আছে ওর জুড়িতে প্রতারক শয়তান।
আহ ! নিশান ছেড়ে মুসলিম হয়েছে মাজার বন্দী।
দুর্দশা হয়েছে আজ জনম জনম সাথী ।

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 1টি মন্তব্য এসেছে।

abdulahad
১৮-১০-২০১৬ ১১:৩৩ মিঃ

আমি কাউকে ছোট বা সম্মানহানীর জন্য নয় বরং বাস্তব বিষয়টা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি