ভ্রমণঘড়ি
- খায়রুজ্জামান সাদেক ২৫-০৪-২০২৪

বিষয় দূরে সরিয়ে উঠে আসছে চমকিত সব। যে বিপদশঙ্কা তাকিয়ে দেখছে সুবর্ণ চিকিৎসা। খণ্ডকালীন ফ্রেম থেকে ধাঁধাঁর মতো দূরে পড়ে কণ্ঠস্বর। ভ্রমণঘড়ি ফেঁসে যাচ্ছে। কাঠামো ভাঙে মেঘার্ত বিন্দু বিন্দু খোলস। রক্তবর্ণ ধূসর ছক ধরে মত্ত উন্মাদ গুনে অনুরতি। নির্গত সারাটা দিন উল্টো দিকে ফেলে প্লীহা ও গিঁটে সীমানা বসাচ্ছে সহজ উদ্দেশ্যে। রেখাযুক্ত সৃজনভূমি থেকে জড়িয়ে দেয়া যৌনঅঞ্চলে কার্যকর তোমার চিহ্ন এখন শৃঙ্খলা খুঁজে। রাত কুড়িয়ে উদ্বৃত্ত ফরমান থাক হয়। সকল আউটসোর্সিং থেকে অণ্ডকোষে উদ্দীপনা ফেটে যায়। মর্মপীড়া বুঝানোর জন্য রাখি ব্রাত্য দিন। রূপে খেতাবধারী পাকস্থলীতে পড়ে বেবাক জোয়ার। সকল আসক্তি থেকে জীবিত এলাকায় দেখি ফুঁসে উঠছে স্তন। শ্রেণিবিভাগ করে ক্ষণ ও বীক্ষণ অস্তিত্ব ছুঁয়ে অর্ধেকের বেশি জ্ঞান হারা ঘাম। এখন যুক্তি বা উদ্বেগ থেকে যা করতে হবে শীতলতা ছুঁয়ে অনুঘটকের। রিপুতে অনমনীয় শখানেক ব্যাখ্যার রঙ হাঙর সমান। গ্রহণ বর্জনে একসঙ্গে বাতিঘর থেকে আসা বুঝি এই বুঝি তোমার আলোর ষড়যন্ত্র। তবু থাকতে পারে অনেকটা ছায়া ভরা মথিত আবেগ। আমিও খানকি বলি পাঁজাকোলা করে ধরি তোমার শব্দমূলে। দাও কিছু আরও সোমত্ত মেয়ে। এখানে নোঙর দৃশ্য থাকে আরও থাকে হাওয়ায় ভিড়া জলযান। টিক টিক কাঁটায় বৃহস্পতিবার মুহূর্ত বদল করছে...
১৩/০৪/২০১৭

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।