গাঁজা
- খায়রুজ্জামান সাদেক ১৮-০৪-২০২৪নিশ্চয়তা মনে করে চিরহরিৎ আবরণ খুলে ফেলছি। অনুভব মাধ্যাকর্ষণ স্পর্শ করতে পারে। এই যে ওয়াইন ঠাণ্ডা রাখা হয়েছে এবং সম্ভাবনা সমূহ। তোমাকে ধরতে ধরতে ঠোঁট কি যে ছুলো। তীব্রতা ছুঁয়ে পূর্ণ স্তনে তাঁর যে রাত নিজের কাছে সরিয়ে রাখবো, ঘন পরিচ্ছদে আর আচ্ছাদিত রুমটির উপর, সেখানে রাস্তায় আলো ফেলে নজরদারি হচ্ছে। কোথাকার একটা কপ্টার মৃদুভাবে নড়ে উঠলো মাত্র কয়েকশ মিটার উপরে। গাঁজার চালান আর গলায় স্বকীয়তা ফুটে উঠছে নিরত স্তরগুলোতে। সমস্যা গুরুতর রেখে এখন মুখ দিয়ে উঁকি দিচ্ছে কত কি! ধৈর্যশীল হতে হবে। একজন এসে বললো সৌন্দর্য ও স্বচ্ছতা সুদে আসলে তোলতে গেলে দেখবেন এখানে সুবাস নেই। ভিতরে একটাই হঠকারী শরীর আমি ঠিক গুনে শেষ করতে পারলামনা। হল্ট করে উঠলো। ধোঁয়ার আস্তরণ ভেদ করে পৎ পৎ। মুখ ও মুখের অভিব্যক্তি,এখন নিচে নিক্ষেপ করা যায়। প্রিয় খাদ্য ও ঠাণ্ডাগুলোতে। সেই পোশাক থেকে অনুভবে রেখে দিই আর ঐতিহ্যগত আবৃত করি অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে নধর দেহ। দেখলাম আরও এমনকি যদি দাঙ্গা দেখা দেয় রায়ট পুলিশের সাথে মিশে যাওয়া যাবে। এমন একটা সময়ে আদার বুনন থেকে বের করা হচ্ছে জিঞ্জারএল। মুখে বিশুদ্ধ সীসা নিয়ে চুম্বন করার মুহূর্তে উজ্জ্বল্য সরে না গেলে হলো। নিয়ে আসা হয়েছে ঘোটকী নৃত্য। তাদের মিষ্টি প্রকৃতি ও ভাল ইচ্ছাগুলো যেখানে হাত রাখে। দরদাম হচ্ছে। শুধুমাত্র দেখাশোনার খাতিরে লবেজান চিত্তাকর্ষক। কেউ সুড়ঙ্গগুলিতে রেখে দিচ্ছে মেডেল। বিরতির পর কয়েক ঘণ্টা ফোলে উঠলো। বারান্দা এলাচ মরিচের ঘ্রাণে থাকে এই সরব উপস্হিতি। সময়ের উপর হাতঘড়ি কেঁদে উঠার আগে দেখলাম কপ্টার চলে যাচ্ছে দূরে গাঁজার মাস্তুল নিয়ে। উৎপাদনের ভাষায় এখানে গাঁজাই হয়ত তাদের সহাস্য চুম্বন। মাধ্যাকর্ষণের ঘোরকে বলি মায়া পারফেক্ট চমৎকার উদাসীন হলে নেমে যায় এই গলি পর্যন্ত…
মন্তব্যসমূহ
এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।
মন্তব্য যোগ করুন
কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।