সে ছিল একরাশ যন্ত্রনা
- রূপক বিশ্বাস ২৯-০৩-২০২৪

সে অভাগিনী, বিদয় রহিনী
তাই লিখছি তার কাহিনী।
একলা আকাশ আমার দুশ্চ্ছলনাময়ী
মেঘলা আকাশ পরিণতে সে সর্বদায়ী।
কে সে কে?
বলে কী লাভ, তা' থাক!
আমি টানতে চাই না তাকে আমার কবিতায়
সে ঝরুক সেই কর্কশ ঝরা পাতায়।
নতুন সাজে সাজুক কারণ --
সে তো বহুরুপী।
বোধহয় তার অপমান বোধ বলতে কিছু নেই,
সারাক্ষণ হাসি আর হাসি, আমি ভৎসনা করি যেই।
এই মেয়ের ভাব দেখে --
আমার মনে পড়ে যায় কিরণ দাদা বাবুর লেখা "নষ্ট মেয়ে" কবিতা,
যা তিন বছর আগে পাঠ করে বুঝেছিলাম সবই 'তা।
এই জগৎ এ শুধু ছলনা....
যদি মুঠো ভর্তি সাহস নিয়ে মুছে দিতে পারতাম অহংকার,
তবেই হতো আমার মনের পরোপোকার।
মাঝে মাঝে ভাবি --
হতাম আমি যদি অ্যাসিড
তবে, মুখ আমি নিজেই পোড়াতাম।
সে আবার বলে --
তুই কিছুই বুঝিসনা!
এখন যদি বলি,
3 -ই এপ্রিলের কথা গুলো কি তোর আজও মনে পড়ে,
যা বলেছিলিস তুই বাপনের কাছে রাস্তার ধারে।
নেই না, থাকবে কী করে
তুই তো যেতে চাইতিস আমায় হতে দূরে।
সবই বুঝিরে, তবু অবুঝের মতো
তোকে খুঁজি গেছি এ মনের মাঝে
নিয়ে শত শত ক্ষত।

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।