ভাত দে শুঅরের বাচ্চা
- মোঃ নাজাতুল হক চৌধুরী - প্রতিবাদ ২৯-০৩-২০২৪
আমি আজ মুখ বুঝে থাকতে আসিনি।
আমি আজ প্রতিবাধি হয়ে এসেছি।
আমার খুদার হিসেব নিতে এসেছি ।
আমি স্বাধিন হয়েও আজ কেনো পরাধিন ভাবে বাচি?
আমার ট্যাক্সের টাকা কোথায় যায়!
আমায়ই যখন ভুখা থাকতে হয়।
কোন মন্তির পেট ভরেছে !
খেয়েফেলবো আজ তাকে
আমার খুদার জ্বালাতে ।
আমি সব সয্য করেছি ,
কিন্তু এ খুধার জ্বালা পারবো না ।
আমার আহার কেরে নিয়েছ!
আমি তোমাদের ছারবো না।
মহামারিতেও তোমরা হানাহানি ছারোনি।
পথশিশুর মা-বাবা মারা গেল ভুখা পেটে ,তারাও আহার পায়নি।
১৩ বছরের মেয়ে,
সে পথের ধারে পরে!
তার কোলে ছোট ভাই
করোনায় কাদছে জোরে।
আজ সে মেয়ে একাই বেচেঁ আছে ,
খোজ নিয়ে দেখো কোন সে পথের ধারে ।
কি হবে এমন শাসক দিয়ে!
যদি জনগনই আজ ভুখা মরে।
আমি অত জানতে চাইছিনে,
আমার আহার কে মেরে খেয়েছে?
আমি তাকে ছারবো নে।
আমি আমার আহার চাই
না হয় খুদার জ্বালায় বাংলাকে ছিরে ফেলবো।
আমার খুদার জ্বালায় আমি সব খেয়ে ফেলবো।
বড়ো বড়ো মন্তির গারি,বাড়ি সব গিলে ফেলবো ।
আমি লেংটা তা বলে আমার কথার দাম নেই?
এমন হলো বাংলার পতাকা দিয়ে গাঁ ঢাকবো।
আমার দেশের পতাকা আমার কাজে লাগিয়েছি।
এতে কোনো পাপ হবে না।
হলেও আমি তোয়াক্কা করি না।
আমার ভাত চাই
ভাত দে শুঅরের বাচ্চা।
মন্তব্যসমূহ
এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।
মন্তব্য যোগ করুন
কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।