দিকে
- আজহারুল ইসলাম সোহাগ ১৯-০৫-২০২৪

ঐ শুন হাকিছে দূর মসজিদে মধুর আযান ছুড়ে ফেল সব, যে আরাম তোমা’ করেছে দাফন। কনকন শীতে ছুড়ে ফেল তোষক, কম্বল, লেপ জেগে হিমেল জলে অঙ্গগুলো কর প্রলেপ। হাঁ হাঁ ফুরফুরে মন হবে অনক্ষণ! চকচকে ভাব ঘবেনা অভাব। অফুরন্ত কল্যান মাঝে আযান তোমায় ডাকে; কল্যান তোমা’ দেবে যা আছে তব ফাঁকে ফাঁকে। আহা! এখনো তোর, ভাঙ্গেনি নিদ্রাঘোর! কোন আলসের ঘুমে! ঘুমালে জনমে কল্যান সব টুটে যায়, কাথা ঢাকা রাতে, পাখা শধু ঘুরে কোন সে আরামে নিদ্রাতে বেখেয়ালী ওরে, কাটালে সরা বেলা ভেসে যায় পূণের ভেলা, ধরিলেনা হায় ? করিলেনা বোঝায়। ঐ দূর দিগন্তে জ্বালনো বহ্নি; তোমায় জ্বলসাবে একদিন এমনি! কর্মের ত্বরার ফাঁকে তুমি; ডোবিলে, সব শূন্য মরুভ’মি। দিকে দিকে বালি সয়লাব ক্লেশের এতটুকো নেই অভাব। গম্ভীর তপন যবে বিকাসে যৌবন। গাহারার সব কিছু তপ্ত আপন, মরিচিকা দেখা মেলে ঐ দূর প্রান্তে কত সাগর জোয়ার ভাসছে অজান্তে। দুনিয়ার পরে মোহে ঋুলনা ওহে। কাঁটতে যাও যদি সাতার, দেখিবে বালুকা পাথার। আড্ডা বড় মস্ত বিকেলে কোন সে সখা সেকেলে, দেখা হলে পরে ন্ডস কি আছে ওরে। গোধুলির পরে হাঁকিছে আযান। নানা কাজে ব্যাস্ত মানুষ-জাহান। ভজনালয় খালি! মাঝে মাঝে এথায় থাকেনা আলি। বাধিয়া বালির বাধ; জমি দিলে আবাদ। কি হবে লাভ, পানি থৈয় থৈয় কখন ভাঙ্গি পরে জল অথৈ। সবকিছু বিনাদে ডোবে হবে সিধে। গম্ভীর রজনী মাসজিদে তালা না কখনি। কাটি যায় সারা বেলা নিরালা ডাকা হয়না প্রভু কভু, চলে উদাস বেলা Ÿমার সাগরে রাখিও মোরে দিওনা ঠেলে দূরে। গাবতলী নরসিংদী ২০ পেীষ, ১৪১৫

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।