কিছু কথা
স্বাগতম আপনাকে বাংলার কবিতা ওয়েব পোর্টালে। বাংলার কবিতা ওয়েব পোর্টালটি মূলত বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত বাঙ্গালী (বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ) কবিদের কবিতার অনলাইন সংগ্রহশালা। এখানে নতুন কবিদের জন্যেও রয়েছে সম্পূর্ণ আলাদা বিভাগ। কবিতার পাশাপাশি আরও নতুন কিছু বিভাগের মাধ্যমে আমরা আমাদের সংগ্রহশালাকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করবো।
আমাদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্যে “আমাদের কথা” বিভাগটি দেখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রইলো।
সাম্প্রতিক কবিতা
বিখ্যাত কবির কবিতা
নতুন কবিদের কবিতা
- পরানের গহীন ভিতর-১২-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-১০-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৯-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৮-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৭-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৬-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৫-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৪-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-৩-সৈয়দ শামসুল হক
- পরানের গহীন ভিতর-২-সৈয়দ শামসুল হক
- জীবন মরণ সবি তুমি-মোঃ খোরশেদ আলম
- উৎসব মেলা-আব্দুস সাত্তার সুমন
- ঈমানের স্বাদ ও মিষ্টতা পেতে হলে--তামিম আল আদনানী
- মুমিনদের পারস্পরিক সম্পর্ক যেমন হবে--তামিম আল আদনানী
- তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও || প্রথম পর্ব || দ্বীনের প্রহরীগণ কোথায়? পর্ব - ৩-আবু উবাইদাহ আল হিন্দী
- তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও || প্রথম পর্ব || দ্বীনের প্রহরীগণ কোথায়? পর্ব - ২-আবু উবাইদাহ আল হিন্দী
- তাকওয়া-০৪-আবু মুহাঃ আব্দুল্লাহ আলমাহদি
- মেয়ে হলো অভিশাপ-Bee (বী)
- মন ছুটে যায়-হাসান জামান
- নীরব অধিকার-Bee (বী)
বাছাইকৃত কবিতা
উঠানের সেই দিকে আন্ধারের ইয়া লম্বা লাশ,
শিমের মাচার নিচে জোছনার সাপের ছলম,
পরীরা সন্ধান করে যুবতীর ফুলের কলম,
তারার ভিতরে এক ধুনকার ধুনায় কাপাশ,
আকাশে দোলায় কার বিবাহের রুপার বাসন,
গাবের বাবরি চুল আলখেল্লা পরা বয়াতির,
গাভির ওলান দিয়া ক্ষীণ ধারে পড়তাছে ক্ষীর,
দুই গাঙ্গ এক হয়া যাইতাছে- কান্দন, হাসন।
একবার আসবা না?- তোমারেও ডাক দিতে আছে
যে তুমি দুঃখের দিকে একা একা যোজন গিয়াছো?
একবার দেখবা না তোমারেও ডাক দিতে আছে
যে তুমি আঘাত নিয়া সারাদিন কি তফাত আছো?
যে নাই সে নাই সই, তাই সই, যা আছে তা আছে,
এমন পুন্নিমা আইজ, কোন দুঃখে দুয়ার দিয়াছো?
কে য্যান কানতে আছে- তার শব্দ পাওয়া যায় কানে,
নদীও শুকায়া যায়, আকালের বাতাস ফোঁপায়,
মানুষেরা বাড়িঘর বানায় না আর এই খানে,
গোক্ষুর লতায়া ওঠে যুবতীর চুলের খোঁপায়।
বুকের ভিতর থিকা লাফ দিয়া ওঠে যে চিক্কুর,
আমি তার সাথে দেই শিমুলের ফুলের তুলনা,
নিথর দুফুর বেলা, মরা পাখি, রবি কি নিষ্ঠুর,
আগুন লাগায়া দিবে, হবে খাক, তারি এ সূচনা।
অথচ আমারে কও একদিন এরও শ্যাষ আছে-
আষাঢ়ের পুন্নিমার আশা আর এ দ্যাশে করি না,
চক্ষু যে খাবলা দিয়া খায় সেই পাখি বসা গাছে,
অথচ খাড়ায়া থাকি, এক পাও কোথাও নড়ি না।
সকল কলস আমি কালঘাটে শূণ্য দেইখাছি,
তারে না দেইখাছি তাই দ্যাখনের চক্ষু দিতে রাজি।।