ও পোয়াতি মেঘ, বাপের বাড়ি যা
- আরিফ শামসুল ২০-০৫-২০২৪

ভুল বানানে না লিখে আর্টেমিসের কুকুরটাকে বিবশ করা গেল না। চন্দনচর্চিত শন-কেন্নোরা সাতশো পঞ্চাশ পায়ে লাথি মেরে সভ্যতার আকাশ ছেঁদা করতে গিয়ে ভিনগ্রহবাসী হয়; তাই হয়তো বোঝে না যে, উদ্ধৃতিহীন বিকেলযাপন অপটুতা না।

পিতামহের গলায় কালো জটুল ছিল। সেই সূত্রে পিতারও- আমারও। শৈশবে আমিও এলান দিয়ে ঘেটেল কাঁকড়ার ঘরে ঢুকে পড়তাম। সানন্দে শার্টের বোতাম হারিয়ে হয়ে যেতাম গোলাকার ভাজা চিংড়ি।

গণিতজি জটুলচক্র ভেঙে দিতেই কেউ কেউ কটিসূত্রমুক্ত হলাম। আলপিন দিয়ে ব্যানার লাগানোর সময় মনে হয়, ব্যানারের নিজস্বতা আছে; না হলে বেগারখাটা মেঘদল আঁতুরঘরে না গিয়ে কেন অন্যদেশে হারায়!

মেঠো সবুজের কোনো আলফা স্টেশন না থাকলেও আমাদের ক্রোধ কিন্তু বাকাবিল্লায়। সুহৃদ, এবার তুমি হিমোগ্লোবিন হও; ভাঙা দরোজায় পরমাত্মার খিল না দিয়ে, ব্যাকরণহিমানি ভেঙে ভেঙে ফুটপাতের থালায় নামো।

০২.০৫.২০১৪। শুক্রবার । রাত ৪:৫৬

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।