কর্মরোজি ও দুর্নীতি
- মাহমুদুল মান্নান তারিফ - নির্বাচিত ২৯-০৩-২০২৪

কর্মরোজি ও দুর্নীতি
মাহমুদুল মান্নান তারিফ

মুখেহাসি ফোটছেনা-
গরিবমরে পেটের জ্বালায় কর্মরোজি জোটছেনা
কাজ কমেছে তবু বলো কাজ গরিবে খোঁজছেনা
জিনিসপত্রে দাম বেড়েছে যাচ্ছেওনা নোটচেনা।

অনেক খোঁজে-
জেটুদাদা কাজ পেয়েছে দিনশেষে পায় সাতশত
যায় হাটে সে করতে খরচ পকেট-টাকা পাঁচশত।
খরচহলো চারশোটাকা পাঁচশেটাকার নোট দিল
দোকানিটা বল্লো জেটু এটাই তোমার মোট ছিল!

দোকানিকে লক্ষ্য করে-
জেটু বললো এমনস্বরে কেনো বলো জানতে চাও!
এ দোকানি বল্লো ওরে!
খুব অযথা তর্ক করে পুলিশ ডাকাই আনতে চাও!
তবে তুমি যাও জেনে
দেখোচেয়ে ভেজালনোটটি নিজে তুমি নাও চেনে।

জেটু বুঝলো এ টাকাটা তার মহাজন জাল দিছে
তখন জেটু মহাজনকে "হারামজাদা" গাল দিছে।
এ দোকানে বসে থাকা দুষ্টুলোকটি শুনলো গাল
জেটুদাদার লাগলো পিছু চুপিসারে বুনলো চাল।

দুষ্টুলোকটি শোনায় যখন
মহাজনে শোনে তখন জেটুর কথায় পায় আঘাত
বাতিল করে চাকরিটা তার
কদিন করবে জেটুটা ধার জেটু পরে পায়না ভাত।

আমরা কি ভাই?
ভেজাল নোটের কারবারিদের শুদ্ধ বলবো তবুও!
আমরা কিরে তাদের খুঁজি দেখছি তাদের কভুও!

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।