কিশোরের পণ
- মুহাম্মদ মশিউর রহমান - নিশি কথা ০৯-০৫-২০২৪

আমি সৈনিক বেশে আসিয়াছি-
স্বাধীন করেছি দেশ।
পরাধীনতার আত্ম-ঘ্লানির মূর্ছনা-
সব করিব শেষ।
আমি দেখিনি স্ব-চক্ষে চেয়ে,
মুজিব নামের রেশ।
আমি দেখেছি তার বলিষ্ঠ-কন্ঠের,
আহা পূজারী চপলা বেশ।

আমি এসেছি শান্তির পাখি হয়ে,
আমি ডরি না অচেনা কোন ভয়ে-
আমি সহজ সরল চিন্ময়-
আমি বিধাতৃর চির মৃন্ময়।
আমি চপলা মেয়ের নিরব ভালবাসা,
আমি নিরাশা পথিকের সেই আশা।
কোন অচেনা সুর আমায় মাতে না,
আমার পরিচয় কোন জাতে না।

আমি ভূল করে শিখি মেঘদূত,
আমি পরাধীনতার বিরুদ্ধে মিঃস্যুত।
আমি উল্কার বেগে চলি-
আমি বজ্রের কন্ঠে বলি,
বীর আর ডরিবে না সংশয়ে,
কাড়িয়া আনিবে জয় নির্ভয়ে।
সেদিন যমদূত থাকিবে আনমনে-
বিধাতার নির্দেশ স্তব্দ থাকিবে তার সনে।

আমি কারো করুনায় বাঁচি না,
কারো সংশয়ে যাচি না।
আমি তুফান তোলা ঝড়,
আমি চির অভয় দূর্মর।
আমি খোদা রে ছাড়া কাউরে-
করি না করি না কুর্নিশ।
আমি অন্যায়ের সাখে কখনো-
করি না করি না মিলমিশ।

আমি যাচিব কি সত্য চিরন্তন?
মুদিবে না এ চক্ষে সন্নন।
ধকল ধকল মৃদু ভয়ে-
কাপুরুষেরা থাকে সংশয়ে।
আকাশে বাতাসে যেদিন ধ্বনিবে,
অত্যাচারীর পাপীহাত রণিবে।
হাকিছে ভবিষ্যত, তুলিবে রণ-
সেদিন পূর্ন হবে আমার সকল পণ।

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।