কর্তব্য
- প্রবীর রায় ২৬-০৪-২০২৪
অবনিতে যাকিছু আছে
আছে একের প্রতি অন্যের টান।
জীবনের কাছে করনিয় কিছু
কর্তব্য পালনে নেবে তা পিছু।
প্রশ্ন ওঠে শ্রেষ্ঠ্য কর্তব্য কি বল?
ধরতি মাকে সুজলা-সুফলা রাখা
জন্মদাতারে মান্য করা
প্রথম সিরি হল।
সন্তানের তরে জননীর কল্পনা
অগনিত আশা
জননী, জন্মভূমী সুরক্ষিত
আপন বাসা।
এই কর্মের শিকলে বাঁধা
ঋনে রয়েছে সকলে
রবি-শশী,জীব,বৃক্ষ
আরো অনেকে দলে
আসমান যেমন দিচ্ছে ঝরি
তরুর টানে পানি
তারি দরুন বাচিয়া রয়
জীবন দরিয়ায়।
তাই জীবন থাকবে ঋনী
সদা-সর্বদাই।
গাছ-গাছালি পরিবেশেতে দেয়
দিবা-রাএ বায়ু
জীব দেয় বদলে গাছকে
বাঁচার মত আয়ু।
আরো দিচ্ছে খাবার,লকরি
ঔষধ,ফুল সুভাস
সুর্য,চন্দ্র,তারা,নক্ষএ
নিয়ে পৃথিবী বাস।
পুর্নিমাতে চন্দ্রিমা দেয়,ভরা জোছনা
কর্তব্যেরি দানে,রবিমামা দেয়
আভা প্রকৃতিরি টানে।
আঁধার ঘোচাতে, সাঁঝ-সকালে
দেবতা কৃপা করছে তাতে।
কল্ললিনি মৎসকে করছে,লালন-পালন
পক্ষী আবাস গড়ি, থাকছে নন্দন-কানন।
প্রেমরস পেয়ে,আমোদ করে
গাইছে পাখি গান
কোকিলের কুহূ আর দোয়েলের মধুর তান।
এসবই বসুন্ধরার কর্তব্যের মহা অর্ঘদান
বাস্তবে সবকিছু,কর্তব্যের টান।
মন্তব্য যোগ করুন
কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।